.......................................Bibaho Bondhon....................................?

Dear Visitors, This page is specially for those people who are planing to got married........... 


Your Ad Here

  

           সাজের ধরন:

কনের বিয়ের সাজ আবার কেমন হবে? বউয়ের মতোই তো হবে। তাই না? এইসময়ে বিয়ের কনের সাজের ধরনে কিছু বিষয় রয়েছে । যা সব ধরনের বউয়ের সাজেই থেকে থাকে। এই আয়োজনে থাকছে বিভিন্ন সাজের একটি ফটো ফিচার।


নতুন পরিবারকে আপন করা:

আমাদের দেশের সামাজিক প্রেক্ষাপটে মেয়েদের সবকিছু মেনে নেওয়ার উপযোগী করেই তৈরি করা হয়। ছোটবেলা থেকেই তাকে একটু একটু করে শেখানো হয় কোন ভূমিকায় সে কী করবে। একটি সংসারে বাড়ির বউয়ের ভূমিকা অনেকখানি।

প্রেমের বিয়েতে পরস্পরকে জানার সুযোগ থাকে। পারিবারিক আয়োজনের বিয়েতে সেই সুযোগটা নেই বললেই চলে। সে ক্ষেত্রে বিয়ের পর একটা মেয়ে যখন নতুন পরিবেশে যায়, তখন সবচেয়ে দরকার সবার সহযোগিতা। তাদের পরিবার সম্পর্কে বাড়ির নতুন বউকে স্পষ্ট ধারণা দিতে হবে।

বাড়িতে তার কতখানি দায়িত্ব তা তাকে সুন্দরভাবে বোঝাতে হবে। যেকোনো ভুলত্রুটি সে করতেই পারে। তা বুঝিয়ে বললেই ছোট ছোট সমস্যা তৈরি হয় না। নতুন বউয়ের উচিত ধৈর্য ধরে আস্তে আস্তে নিজেকে ওই পরিবেশের সঙ্গে মানিয়ে নেওয়া। ভুল যাতে না হয় সে ব্যাপারে খেয়াল রাখা।

তবে এ রকম বিয়ের ক্ষেত্রে সবচেয়ে অগ্রণী ভূমিকা পারন করতে পারে মেয়েটির স্বামী। সেই মেয়েটিকে বোঝবে তার কী করা উচিত এবং বাড়ির লোকজনকেও বুঝিতে বলতে হবে যে মেয়েটি তাদের পরিবারে নতুন। মেয়েটাই এসেছে তাদের পরিবারে।

একটি পরিবারকে সুখ-শান্তির আশ্রয়স্থল বানাতে চাইলে প্রত্যেকেরই তার দায়িত্বটুকু সঠিকভাবে পালন করতে হবে। সবার সম্মিলিত প্রয়াসেই শুধু তা সম্ভব। একে অপরকে বোঝার চেষ্টা করার সঙ্গে সঙ্গে ধৈর্যও ধরতে হবে। পারিবারিক আয়োজনের বিয়েতে নতুন পরিবেশে নতুন বউ, স্বামী ও শ্বশুরবাড়ির লোকজনের কিছু করণীয় থাকে। সে রকম কিছু টিপস দেওয়া হলো, যেগুলো একটু মেনে চললে সহজেই নিজেকে খাপ খাওয়ানো যাবে।


স্ত্রীর ক্ষেত্রে:

* ধৈর্য ধরতে হবে।
* সহনশীল মানসিকতার হতে হবে।
* নিজের সীমাবদ্ধতাগুলো বাড়ির সবাইকে বুঝিয়ে বলুন। কোনো কিছু লুকানোর চেষ্টা না করাই ভালো।

* অন্যের ভালো দিকগুলো খুঁজে দেখার চেষ্টা করুন।
* সবার যত্নের ভারসহ শ্বশুরবাড়ির সবার দিকে সব কাজেই খেয়াল রাখুন।

* বিয়েতে পাওয়া উপহার সবার সঙ্গে শেয়ার করতে পারেন। এতে সবাই খুশি হবে। অনেক সময় ছোট্ট উপহারই মানুষকে কাছে টেনে আনে।

* জা বা ননদের বাচ্চা থাকলে তাদের আনন্দ দেওয়ার কৌশল রপ্ত করে নিন। তা না হলে তারা আপনাকে তাদের প্রতিদ্বন্দ্বী ভাবতে পারে।
* নতুন পরিবেশে সহজে মিশে যাওয়ার চেষ্টা করুন।
 

* বাড়ির বউ নয়, মেয়ে হিসেবে নিজেকে ভাবতে চেষ্টা করুন।
* নতুনপ পরিবারের মানুষজনকে চেনা ও বোঝার চেষ্টা করুন। আপনার গুণ দিয়ে জয় করে নিন সবার মন।
* নিজের ভালো লাগা, খারাপ লাগাগুলো বন্ধুর মতো ধীরে ধীরে স্বামী ও পরিবারের অন্যদেরও জানান।

স্বামীর ক্ষেত্রে:

* আপনাকেও সহনশীল হতে হবে।
* যেহেতু মেয়েটি আপনার বাড়িতে নতুন, সেহেতু তাকে বুঝিয়ে দেওয়ার দায়িত্বও আপনার। বাড়ির সবাইকেও তা বোঝাতে হবে।

* বন্ধু হওয়ার চেষ্টা করুন। সবদিক থেকেই সে যেন আপনাকে পাশে পায়, সাহায্যও পায়।
* সম্পর্কগুলোকে এককাঠিতে মাপবেন না। সম্পর্ক-সম্বন্ধ বুঝে প্রত্যেকের জন্য আলাদা ভালোবাসার জায়গা তৈরি করুন। এতে পরিবারে কলহ তৈরি হবে না।
* নতুন মানুষটিকে সময় দিন। সে যেন নিজেকে তৈরি করে নিতে পারে।

শ্বশুরবাড়ির লোকজনের ক্ষেত্রে

* নতুন বউযের গুণগুলো দেখার চেষ্টা করুন। এতে সংসার শান্তিময় হবে।
* মার সব ভুলত্রুটি বুঝিয়ে বলুন।
* ছেলের বউকে প্রতিদ্বন্দ্বী ভাবা বোকামির পরিচয় দেওয়া হয়। তা কখনোই করবেন না।

* বাড়ির ছেলে যখন অন্যের স্বামী, তখন তাকে তার দায়িত্ব সম্পর্কে অবহিত করুন। এতে তারা আপনাদের শ্রদ্ধার চোখে দেখবে।

* বাড়ির ছেলের সঙ্গে আপনাদের যেসব ভালোবাসা-বন্ধননির্ভরতার সম্পর্ক, নতুন বউয়ের সঙ্গেও তা তৈরি করুন। সব সম্পর্ক কাছের হবে, বন্ধন অটুট থাকবে, আর ভালোবাসায় ভরে থাকবে আপনাদের পরিবার। যদি একটু সহনশীলতার পরিচয় দিতে হয়, ক্ষতি কী তাতে।













কনের সাজ:

কানিজ আলমাস খানের  নিজের হাতে করা ব্রাইডাল মেকআপ। সিগনেচার কালেকশান এর এই মেকআপগুলো
হতে পারে গায়ে হলুদ, বিয়ে বা বৌভাতের মেকআপের জন্য আদর্শ।

হলুদ হর্ষ:


আজ তোমার গায়ে হলুদ মাখানোর দিন। অশুভতার দুষ্টু পদচারণা
হবে না তোমার আঙিনায়। নতুন জীবন শুরু করবে তুমি হলুদ-কমলার রঙ্গনে। তাই কি আজ হৃদয়জুড়ে আনন্দ তোমার? হর্ষ আজ মনের কোঠায় লুকিয়ে নেই, ব্যাপ্তি তার তোমার আঙিনাজুড়ে।

লাল টুকটুকে বৌ

লালে উষ্ণতা। লালে ভালোবাসা। লালে প্রেম। আর সেই লালে রাঙা তুমি নতুন দিঠির পানে লাজুক চাহনিতে। প্রেমের সবটুকু লাল অঙ্গে ধারণ করে উষ্ণ তুমি; লাল টুকটুকে। লাল নটের ক্ষেতে যাবে তুমি উষ্ণ লালের রাগে।



সূর্যকন্যা

সূর্যের দীপ্ত কিরণ যেন তার সকল উজ্জ্বলতা নিয়ে হাজির হয়েছে তোমার অঙ্গের ঠিকানায়। তোমায় করেছে স্বর্ণকরে উদ্ভাসিত। অঙ্গজুড়ে আজ তাই ঠিকরে পড়া রোশনাই, আঁধারকে করে আলো। ত্বিষান্বিত কনে তুমি তাই আজ মধ্যমণি, তার অপেক্ষায়।
 

 

শ্বেত শুভ্রা

সাদা পবিত্রতা ও বিশুদ্ধতার অন্য নাম। সেই সাদা তোমার অঙ্গে। শরতের কাশের মতো চঞ্চলা হাসি তোমার অধরযুগলে।
পূর্ণিমার চাঁদ যেন দিনের আলোতেই তোমায় দিয়েছে তার
অপরূপার সবটুকু আলো। সাদা মেঘের ভেলায় ভেসে শুভ্রা
রাজকন্যা যাবে তুমি কোন অচিনপুর

নীলাম্বরী ময়ূরকণ্ঠী

নীলাম্বরি কনের অঙ্গজুড়ে যেন খেলছে ময়ূরের পেখমরাজির বর্ণছটা। নীলের যোগে ইমনের রাগে তুমি নীলিমা।

সৌম্যতা আর ভালোবাসা যেন একসূত্রে এসে মিশেছে তোমার সজ্জায়। নীলমাখা মায়ায় তোমার চাহনি কোন সুদূরের পানে নীলাম্বরী।
 

বিয়ের বাহন:

একসময় ছিল ঘোড়ার গাড়ি ও পালকি; আর এখন বরযাত্রা হয় ফুলের সাজে সজ্জিত গাড়িতে। শুধু গাড়িই নয়, হেলিকপ্টারে উড়ে বিয়ে করতে যাওয়ার মতো ঘটনাও আজ আকাশ কুসুম ঘটনা নয়

প্রাইভেট কার

মার্সেডিজ বেঞ্চ : ৪ ঘন্টার জন্য ১৪ হাজার টাকা, ৬ ঘন্টার জন্য ১৬ হাজার এবং ১০ ঘন্টার জন্য ২২ হাজার টাকা ভাড়া দিতে হবে।

মিৎসুবিসি ল্যান্সার জিএল এক্স : ১০ ঘন্টার জন্য ভাড়া নিতে ১০ হাজার টাকা দিতে হবে।
 

টয়োটা করোলা জিএক্স : ঢাকার মধ্যে ভাড়ার জন্য ২ হাজার ৫০০ টাকা আর ঢাকার বাইরে ভাড়া নিতে চাইলে দিতে হবে ৩ হাজার টাকা। প্রতি ১০ ঘন্টার জন্য।

টয়োটা ১১০ : সাধারণ মানের এই প্রাইভেটকার ভাড়া নিতে পারেন ১৫০০ থেকে ২ হাজার টাকার মধ্যে। এই টাকায় ভাড়া পাবেন ১০ ঘন্টার জন্য।

পালকি

একটা সময় ছিল যখন দেশের নারীদের চলাচলের একমাত্র বাহন ছিল পালকি। শহর কিংবা গ্রাম সব জায়গাতেই ছিল পালকির ব্যবহার।

এখন শুধু  কিছু সৌখিন ব্যক্তি বিয়েতে পালকি ভাড়া নিয়ে থাকেন। বিভিন্ন রকম পালকি আপনি ভাড়া নিতে পারেন ৩ থেকে ৪ হাজার টাকার মধ্যে

ঠিকানা
সানাই, কাঁটাবন, শাহবাগ, ঢাকা। বর-কনে, ২৩৮ নিউ এলিফ্যান্ট রোড, ঢাকা। ফোন : ৮৬২৬৩৪৩।

জিপ

টয়োটা প্রাডো : ৪ ঘন্টার জন্য ৬ হাজার, ৬ ঘন্টার জন্য ৮ হাজার এবং সারাদিনের জন্য ভাড়া পড়বে ১০ থেকে ১৫ হাজার টাকার মধ্যে।
হ্যারিয়ার : এটি ৪ ঘন্টার জন্য ৮ হাজার, ৬ ঘন্টার জন্য ১০ হাজার আর ১০ ঘন্টার জন্য ভাড়া পাবেন ১৫ হাজার টাকা।
মিৎসুবিসি পাজেরো : ৪ ঘন্টার জন্য ৫ হাজার ৬ ঘন্টার জন্য ১০ হাজার আর ১০ ঘন্টার জন্য ভাড়া পড়বে ১২ হাজার থেকে ১৫ হাজার টাকার মধ্যে।


মাইক্রোবাস

৯ সিটের মাইক্রোবাসগুলো ঢাকার মধ্যে ভাড়া ২ থেকে ৩ হাজার টাকার মধ্যে। আর ঢাকার বাইরে ভাড়া নিতে ৪ হাজার টাকা লাগবে। ১২ সিটের মাইক্রোবাস পাবেন ২ হাজার ৫০০ থেকে ৩ হাজার টাকার মধ্য্ এছাড়া টয়োটা নোয়া ও ভক্সি ঢাকার মধ্যে ভাড়ার জন্য প্রতি ১০ ঘন্টায় ৩ হাজার টাকা এবং ঢাকার বাইরে ৩ হাজার ৫০০ থেকে ৪ হাজার টাকা পর্যন্ত।

এই গাড়িগুলো সাধারণত ৯ সিটের হয়ে থাকে। টয়োটা সুপার জিএল এবং জিএল ১২ সিটের ২০০৪-২০০৫ মডেলের মাইক্রোবাস ঢাকার মধ্যে ১০ ঘন্টার জন্য ভাড়া ২ হাজার ৫০০ টাকা। ঢাকার বাইরে নিতে চাইলে ৩ হাজার টাকা পড়বে।

কোথায় পাবেন

বিলাসবহুল গাড়িগুলো ভাড়া করতে চাইলে যেতে হবে ‘হাটজ’-এ। ঠিকানা : বাড়ি ৪৩, রোড ১/এ, ব্লক জে, বারিধারা ডিপ্লোম্যাটিক জোন। ঢাকা-১২১২। ফোন : ৯৮৮৪৩১১, ৮৮১৩২৪২ এবং ০১৯১৩২২২২৯।

মোহাম্মদপুর এলাকার কলেজ গেটে আছে বেশ কিছু রেন্ট-এ কারের দোকান। এর মধ্যে সৌখিন, সেতু ও মামা উল্লেখযোগ্য। এখানে পাবেন টয়োটা প্রিমিও এফ, ভক্সি, নোয়া, হায়েস (এসি, নন-এসি), ৯-৪ সিটের মাইক্রোবাস। এসব গাড়ি সাধারণত সারাদিনের জন্য ভাড়া দেওয়া হয়। আপনি চাইলে ঘন্টা হিসেবেও ভাড়া নিতে পারেন। তবে সর্বনিম্ন ৩ ঘন্টার জন্য ভাড়া করতে পারবেন।

ঠিকানা : সৌখিন রেন্ট-এ কার ১/৭ কলেজ গেট, মিরপুর রোড, ঢাকা। ফোন: ৯১৪৪৩৯৮, ০১৭১১৫২৮৪৫৩।

সেতু রেন্ট-এ কার
১/৯, কলেজ গেট, মিরপুর, ঢাকা। ফোন : ৯১৪২৬৪৪, ৮১৩০৭৪৬, ৮১১৯৮১২১। সোহাগ রেন্ট-এ কার : কলেজ গেট, ঢাকা। ফোন : ০১৭১১৫৬৮৮৭৪, ৮১১৯৮২১১। শ্যামলীর রিং রোডেও (কৃষি মার্কেট) পাবেন গাড়ি ভাড়া দেওয়া এমন কিছু দোকান।

এখানেও আপনি চাহিদা অনুযায়ী গাড়ি ভাড়া পাবেণ। টয়োটা করোলা জি/এক্স, নোয়া, ভক্সি ও বিভিন্ন সিটের মাইক্রোবাস ভাড়া দিয়ে থাকে। যোগাযোগ : মর্ডান রেন্ট-এ কার : ৫ কৃষি মার্কেট রিং রোড, ঢাকা। পোন : ৮১৫৮৫৩০, ০১৭১৫০৫০৬৯৯, ০১৭১৩২৬১৬১৯, ০১৭১৫৪০৭৮১৫।

ভিআইপি রেন্ট-এ কার
কৃষি মার্কেট, রিঙ রোড, ঢাকা। পোন : ০১৭১৫১২৪১২৬, ০১৭২০২৭৭৭৯৯।
এছাড়া মিরপুর ২ নম্বর সনি সিনেমা হলের সামনে গাড়ি ভাড়া দেয় এমন দোকান রয়েছে। ফকিরাপুলেও আপনি কিছু দোকান পাবেন গাড়ি ভাড়া করার। এছাড়া সিটি ক্যাব তাদের গাড়ি ভাড়া দিয়ে থাকে ১২ ঘন্টা হিসেবে।

টয়োটা করোলা ও হায়েস ভাড়া পাবেন ২ হাজার ৫০০ থেকে ৩ হাজার ৫০০ টাকার মধ্যে। মাইক্রোবাস ভাড়া পাবেন ২ হাজার ৫০০ টাকার মধ্যে। ঠিকানা : সিটি ক্যাব, ১০/১, নর্থ সাউথ রোড, নূর হোসেন রোড, (জিরো পয়েন্ট), ঢাকা। ফোন : ০১৮১৯১২৬৭৩৯, ০১৭২১১৩৩১২০।

ঘোড়ার গাড়ি

নবাবী আমলের ভাব ফিরিয়ে আনার আকাঙ্খা পূরণে যদি ঘোড়ার গাড়িতে চড়ে বিযে করতে যেতে চান তার জন্য আপনাকে কিছু ঠিকানা দেওয়া হলো এসব টিকানায় ১ দিনের জন্য ঘোড়ার গাড়ি ভাড়া পাবেন ৪ হাজার ৫০০ টাকায়। প্রতি ঘন্টা ৩০০ থেকে ৪০০ টাকায় ভাড়া পাবেন।

ভাই ভাই টম টম
৯/২ নিউ সেক্রেটারিয়েট রোড, ফুলবাড়িয়া। পোন : ০১৭১২৫৭১৫৬৩, ০১৭২২৪৭১০৭৫।

নানা-নাতি টমটম
বকশিবাজার, সিগন্যাল মোড়, ঢাকা, মেডিকেল কলেজের পুরনো গেট সংলগ্ন। ফোন : ০১৭১৫৯৬৭৩৩২।

করণীয়

১. গাড়ি ভাড়া করতে হলে কমপে ২ দিন আগে বুকিং দিতে হবে।
২. সময় হিসেবে গাড়ি ভাড়া দেওয়া হয়। সে ক্ষেত্রে কতক্ষণের জন্য আপনি গাড়ি ভাড়া নিতে চান তা ঠিক করতে হবে।
৩. তেল কিংবা গ্যাস খরচ সম্পূর্ণই নিজেদের বহন করতে হবে এবং চালককে দিতে হবে ন্যূনতম ১০০ টাকা। ঢাকার বাইরে ভাড়া নিলে ৪০০ থেকে ৫০০ টাকার বেশি আলোচনা সাপেক্ষে দিতে হবে।

৪. গাড়ির জন্য আনুষঙ্গিক খরচ যেমন টোল, পার্কিং চার্জ ইত্যাদি আপনাকেই বহন করতে হবে।
৫. গাড়ির প্রতিষ্ঠানের টেলিফোন নম্বর ও চালকের ফোন নম্বর রাখাটা জরুরি।
৬. গাড়ি ভাড়া করার সময় চালকের ড্রাইভিং লাইসেন্স, গাড়ির ফিটনেসের কাগজপত্র দেখে নেওয়া উচিত। বিয়ের দিন আপনার একটু সচেুনতার অভাব যেন দুশ্চিন্তার কারণ না হয়ে দাঁড়ায়।

৭. এছাড়া পরিবহন মলিক সমিতির কিছু শর্তও যেমন, কাঁচা সড়ক দিয়ে গাড়ি চালানো, ভাঙা ব্রিজ দিয়ে চলাচল, অবৈধ দ্রব্যাদি বহন না করা এসব দায়িত্ব গ্রহণ করে আপনার গাড়ি ভাড়া নিতে হবে।
৮. বিয়ের গাড়িতে ফুল দিয়ে সাজানো হয় বলে এতে টেপ ও ময়লা লেগে যায়। তাই ২০০-৩০০ টাকা গাড়ির মালিককে দিতে হতে পারে গাড়ি পলিশের জন্য।

Make a Free Website with Yola.