...........................................Ranna Banna........................................

Dear visitor's, Here u can find some special receipes for enjoy your cooking.......

2. ঝাল কাবাব কারি:

যা যা লাগবে :
মুরগির কিমা ১ কাপ (মিহি), গোল আলু সিদ্ধ ১ কাপ, মিষ্টি আলু সিদ্ধ আধা কাপ, মৌসুমী সবজি কুচি ২ কাপ, পেঁয়াজ কুচি আধা কাপ, রেমন বাইন্ড ১ টেবিল চামচ, ডিম ফেটানো ১টি, কাঁচামরিচ ৩/৪টি, আদা কুচি ১ টেবিল চামচ, ঘি আধা কাপ, পেঁয়াজ বাটা ২ টেবিল চামচ, রসুন বাটা ১ চা চামচ, ধনে গুঁড়া আধা চা চামচ, টক দই আধা কাপ, লেবুর রস ১ টেবিল চামচ, এলাচ ৪টি, টমেটো ১ কাপ, কাঁচামরিচ ৮/১০টি, চিনি আধা চা চামচ, পানি পরিমাণমতো, লবণ স্বাদ অনুযায়ী।

প্রস্তুত প্রণালী
প্রথম পর্যায়
কাবাব তৈরির সব উপকরণ একসঙ্গে ভালোভাবে মেখে নিন। ডিম্বাকৃতির কাবাব তৈরি করে গর
ম তেলে বাদামি করে ভাজুন।
দ্বিতীয় পর্যায়
একটি পাত্রে ঘির গরম করে পেঁয়াজ কুচি দিয়ে বেরেস্তা করে তুলে রাখুন। বাটা ও গুঁড়া মসলা একত্রে পাত্রে ভালোমতো কষান। দই ফেটিয়ে ঢেলে দিন।
তৃতীয় পর্যায়
তেল ফুটে উঠলে কাবাব দিযে নেড়ে লেবুর রস, লবণ, চিনি দিয়ে অল্প আঁচে বসান।
চতুর্থ পর্যায়
পানি কমে এলে টমেটো কাঁচামরিচ দিয়ে ৫/৭ মিনিট বসান এবং বেরেস্তা দিয়ে নামিয়ে পরিবেশন করুন।


3. নারকেল দিয়ে মুরগির মাংস:

উপকরণ : মুরগির মাংস ৫০০ গ্রাম, আদা, রসুন, পেঁয়াজ বাটা ৩ টেবিল চামচ, কাঁচামরিচ বাটা ১ টেবিল চামচ, নারকেল কুরানো ভাজা অর্ধেকটা, এলাচ গুঁড়ো ১ চা চামচ, টমেটো ৩টি, লবণ, চিনি, তেল, ভিনেগার পরিমাণমতো।

প্রণালী : মুরগির মাংস ভালো করে ধুয়ে পরিষ্কার করে অল্প ভিনেগারে ভিজিয়ে রাখুন। কড়াইতে তেল গরম করে সব বাটা মসলা ও এলাচ গুঁড়া মাংসে দিয়ে নাড়তে থাকুন। লবণ, চিনি, আর ভাজা নারকেল মিশিয়ে নিন। বেশ কষা হলে পরিমাণমতো পানি দিয়ে উপরে বাটিতে নারকেল ভাজা ও টমেটো চাকা চাকা করে কেটে সাজিয়ে দিন। গরম গরম পরিবেশন করুন।


4.কাঁঠালের কোরমা:

উপকরণ :
কাঁচা কাঁঠাল ২ কাপ, মিষ্টি দই ২ টেবিল চামচ, আদা বাটা ১ চা চামচ, রসুন বাটা ১ চা চামচ, পেঁয়াজ বাটা ১ চা চামচ, পেঁয়াজ কুচি ১ টেবিল চামচ, তেল বা ঘি ২ টেবিল চামচ, এলাচ দুটি, দারুচিনি ২ টুকরা, লবণ স্বাদ অনুসা
রে, চিনি ইচ্ছামতো।

প্রণালী :
কাঁঠাল ছোট করে
কেটে নিতে হবে। এবার প্যানে তেল বা ঘি দিয়ে গরম হলে পেঁয়াজ কুচি দিয়ে নাড়তে হবে। একটু লালচে রং এলে সব মসলা দই দিয়ে কষিয়ে কাঁঠাল দিয়ে কষাতে হবে। খুব ভালো করে কষিয়ে ২ কাপ পানি দিযে জ্বাল দিতে হবে। সেদ্ধ হলে এবং পানি শুকিয়ে মাখা মাখা হলে ঘি ও সামান্য চিনি দিয়ে নামাতে হবে।

4.দুধ-গুড়ের চিতই:

উপকরণ :
ক. চালের গুঁড়া ৩ কাপ, (২ কাপ আতপ, ১ কাপ সেদ্ধ চাল), লবণ সামান্য, কুসুম গরম পানি প্রয়োজনমতো।
খ. গুড়ের সিরা তৈরি করতে লাগবে ১ লিটার দুধ ২ কাপ খেজুর গুড়।

প্রণালী :
ক. উপকরণ দিয়ে একটি গোলা তৈরি করে ১ ঘন্টা ঢেকে রাখুন। গোলা যেন পাতলা বা বেশি ঘন না হয়। বাজারে পাওয়া যায় মাটির ছাঁচের খোলা অথবা লোহার কড়াই। চুলায় দিয়ে তাতে সামান্য তেল ও লবণ মাখিযে গরম করে মুছে, তাতে বড় চামচের ১ চামচ করে প্রত্যেকটির ছাঁচে ভরে দিয়ে ঢেকে দিন। তিন-চার মিনিট পর ঢাকনা খুলে পিঠা তুলে নিতে হবে। গুড় ও দুধ দিয়ে জ্বাল দিয়ে সিরা তৈরি করে পিঠা এক রাত ভিজিয়ে রেখে পরিবেশন করুন দুধ চিতই।


5. কলা-আইসক্রিম যুগলবন্দি:

উপকরণ : চকোলেট আইসক্রিম ১ স্কুপ, ভ্যানিলা আইসক্রিম ১ স্কুপ, স্ট্রবেরি আইসক্রিম ১ স্কুপ, সাগরকলা ১টি, স্ট্রবেরির রস ৩ টেবিল চামচ, চকোলেট সস ২ টেবিল চামচ, পেস্তা বাদাম, কাজু কুচি ২ টেবিল চামচ, মাখন ১ টেবিল চামচ, আইসিং সুগার ১ টেবিল চামচ।
প্রণালী : আধা টেবিল চামচ মাখন গরম করে পেস্তা বাদাম ও কাজু কুচি অল্প আঁচে কিছু সময় ভেজে আইসিং সুগার দিয়ে কিছুক্ষণ নাড়াচাড়া করে নামাতে হবে। আধা টেবিল চামচ মাখন গরম করে কলা অল্পক্ষণ ভেজে ওঠাতে হবে। কলা ঠান্ডা হলে পাশাপাশি ডিম্বাকৃতির মতো করে সাজিয়ে মাঝখানে ভ্যানিলা, চকোলেট, স্ট্রবেরি আইসক্রিমগুলো সাজিয়ে রেখে চকোলেট সস ও স্ট্রবেরি সসে ভাজা বাদাম কুচি ছিটিয়ে দিয়ে ঠান্ডা ঠান্ডা আইসক্রিম পরিবেশন করতে হবে।

স্ট্রবেরি সস : চিনি ২ টেবিল চামচ, কর্নফাওয়ার ২ চা চামচ, লেমন জুস ১ টেবিল চামচ, পানি আধা কাপ, লাল রং সামান্য, স্ট্রবেরি এসেন্স সিকি চা চামচ।
প্রণালী : লেবুর রস বাদে সব উপকরণ দিয়ে চুলায় জ্বাল দিতে হবে। ঘন হলে চুলা থেকে নামিয়ে লেবুর রস মিশিয়ে নাড়াচাড়া করে ঠান্ডা করতে হবে।
চকোলেট এসেন্স : তরল দুধ আধা কাপ, কর্নফাওয়ার ১ চা চামচ, কোকো পাউডার ১ চা চামচ, চকোলেট গ্রেড করা ১ টেবিল চামচ, চিনি ২ টেবিল চামচ, মাখন সামান্য।
প্রণালী : সব উপকরণ একসঙ্গে চুলায় জ্বাল দিয়ে নাড়তে হবে। ঘন হলে চুলা বন্ধ রেখে কিছুক্ষণ নাড়াচাড়া করে নামাতে হবে।


6.ফালুদা:

উপকরণ : চায়না ঘ্রাস ৫০ গ্রাম, সেদ্ধ করা নুডুলস ৫০ গ্রাম, ঘন দুধ ৫০ মিলি, যেকোনো ফলের রস ৫০ গ্রাম, পেস্তাবাদাম, কিসমিস কুচি পরিমাণমতো, চিনি ১০০ গ্রাম।

প্রণালী : প্রথমে ঘন দুধের মধ্যে চায়না ঘ্রাস সেদ্ধ করে নিতে হবে চিনি দিয়ে। তারপর সেদ্ধ করা নুডুলস, ফলের রস একসাথে মিশিয়ে দিতে হবে। তারপর একটি গ্লাসে ঢেলে পেস্তাবাদাম, কিসমিস কুচি দিয়ে সাজিয়ে ঠান্ডা করে পরিবেশন করুন যেকোনো দিন বিকেলের নাস্তায়।


7.
ধনেপাতার চাটনি:

উপকরণ :
টাটকা ধনেপাতা বড় ২ আঁটি, রসুন ২ কোয়া, পাকা তেঁতুল দেড়-দুই ছড়া। কাঁচাম
রিচ ১টি, চিনি, লবণ স্বাদমতো।

প্রণালী :
ধনেপাতার কচি ডগা ও পাতা বেছে ধুয়ে পানি ঝরিয়ে রাখুন। ধনেপাতা, রসুন, কাঁচামরিচ, তেঁতুল, লবণ ও চিনি সব একসঙ্গে মিশিয়ে মিহি করে কেটে নিন। সামান্য ঝাল, মিষ্টি ও টকটক স্বাদ হবে।


8.ডিম সরষে ভুনা:

যা যা লাগবে : ডিম সিদ্ধ ৬টা, সরষে বাটা ২ টেবিল চামচ, পেঁয়াজ বাটা ১ কাপ, আদা বাটা আধা চা চামচ, রসুন বাটা আধা চা চামচ, হলুদ গুঁড়া আধা চা চামচ, কাঁচামরিচ ফালি ৫-৬টা, পেঁয়াজ বেরেস্তা আধা কাপ, লবণ প্রয়োজনমতো, তেল প্রয়োজনমতো।

প্রস্তুত প্রণালী
প্রথম পর্যায়
প্রথমে সিদ্ধ ডিম হালকা তেলে ভেজে নিন।
দ্বিতীয় পর্যায়
এবার পাত্রে তেল দিয়ে তাতে সরষে বাটা দিয়ে নেড়ে পেঁয়াজ বাটা, আদা বাটা, রসুন বাটা, হলুদ গুঁড়া ও লবণ দিয়ে ভালো করে কষান।
তৃতীয় পর্যায়
এরপর তাতে ডিম ও অল্প পানি দিয়ে ঢেকে নিন।
চতুর্থ পর্যায়
এবার কাঁচামরিচ ফালি ও পেঁয়াজ বেরেস্তা দিয়ে নামিয়ে পরিবেশন করুন।


9.পোড়া রসুন ভর্তা:

উপকরণ : এক কোয়া রসুন ১৫টি, শুকনামরিচ ৬টি, পেঁয়াজ কুচি ২ টেবিল চামচ, সরিষার তেল ১ চা চামচ, ধনেপাতা কুচি ১ চা চামচ, লবণ পরিমাণমতো

প্রণালী : রসুনের কোয়া ছিলে অল্প আঁচে তেল ছাড়া তাওয়ায় ভাজতে থাকুন। পোড়া পোড়া হয়ে এলে নামিয়ে নিন। পেঁয়াজ ও শুকনামরিচ অল্প তেলে ভেজে নিন। এবার পোড়া রসুন, ভাজা পেঁয়াজ, শুকনামরিচ ও লবণ পাটায় বেটে সরিষার তেল ও ধনেপাতা দিয়ে মেখে ভর্তা তৈরি করুন। শুকনামরিচের পরিবর্তে কাঁচামরিচ দিয়েও ভর্তা তৈরি করতে পারেন।

10.আলু পুরি:

উপকরণ : ময়দা মাখানো ২৫০ গ্রাম, লবণ পরিমাণমতো, সেদ্ধ আলু ১০০ গ্রাম, কাঁচামরিচ কুচি ও ধনেপাতা কুচি প্রয়োজনমতো, তের পরিমাণমতো (ভাজার জন্য)।

প্রণালী : প্রথমে সেদ্ধ আলু লবণ ও কাঁচামরিচ কুচি দিয়ে ভালোভাবে মিশিয়ে দিন। তারপর কিছুটা ময়দা হাতে নিয়ে গোল করে রুটির মতো বড় করুন এবং কিছুটা মাখানো আলু নিয়ে রুটির মাঝে বসিয়ে সামান্য ময়দা গুঁড়া দিয়ে মুখটা বন্ধ করে ময়দা দিয়ে গড়িয়ে রুটির মতো গোল করে বেলুন। তারপর একটু ছেঁকে নিয়ে ডুবো তেলে ভাজুন। তৈরি হয়ে গেল আলু পুরি। সুন্দরভাবে সাজিয়ে পরিবেশন করুন।
Your Ad Here


1.আমের শরবত:

উপকরণ :
পাকা আমের রস আধা কাপ, চিনির সিরাপ ২ টেবিল চামচ, লেবুর রস ২ টেবিল চামচ, সোডা পানি প্রয়োজনমতো, বরফকুচি আধা কাপ, বিট লবণ ইচ্ছামতো।

প্রণালী :
গ্লাসে বরফকুচি, চিনির সিরাপ, লেবুর রস, আমের রস ও বিট লবণ দিতে হবে। এবার সোডা পানি দিয়ে গ্লাস ভরে পরিবেশন।

চিনি সিরাপ
উপকরণ : পানি ২ কাপ, চিনি ২ কাপ।
প্রণালী : পানি ও চিনি জ্বাল দিয়ে মাঝারি ঘন করে নামালেই চিনির সিরাপ তৈরি হয়ে যাবে। যেকোনো পানীয় তৈরিতে এই সিরাপ ব্যবহার করা যাবে।

2. বিয়ের সরবত:

উপকরণ:
দুধ ১ লিটার, জাফরান ১/২ চা চামচ, বাদাম বাটা ১/৪ কাপ, চিনি ১ কাপ, দুধের সর ১/২ কাপ, গোলাপজল ১ টেবিল চামচ, পেস্তাবাদাম কুচি ১/৪ কাপ।

প্রনালি:
১। দুধ জ্বাল দিয়ে ৩-৪ বার ফুটলে নামান। নেড়ে নেড়ে ৮-১০ মিনিট পরে জাফরান মিশান। ঠান্ডা করে রেফ্রিজারেটরে রাখুন।
২। দুধ ঠান্ডা হলে চিনি ও বাদাম মিশান।
৩। দুধের সর ফেটে সরবতে দিন। গোলাপজল ও পেস্তাবাদাম মিশিয়ে রেফ্রিজারেটরে রাখুন। ঠান্ডা হলে পরিবেশন করুন। ১০ পরিবেশন।



3.মসলাদার খিচুড়ি:

উপকরণ:
পোলাওয়ের চাল ৩ কাপ, মসুর ডাল ১/২ কাপ, মটর ডাল ১/২ কাপ, ছোলার ডাল ১/২ কাপ, মুগ ডাল ১/২ কাপ, মাষকলাইয়ের ডাল ১/২ কাপ, তেজপাতা ২টি, পানি ২০ কাপ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, আদা বাটা ১ টেবিল চামচ, রসুন বাটা ১ চা চামচ, হলুদ গুঁড়া ২ চা চামচ, মরিচ গুঁড়া ১ টেবিল চামচ, ধনে গুঁড়া ১ টেবিল চামচ, জিরা, টালা গুঁড়া ১ টেবিল চামচ, ঘি বা তেল ১/২ কাপ, কাঁচামরিচ ১০টি লবণ স্বাদ অনুযায়ী।


প্রস্তুত প্রনালি:
১। চাল, ডাল একত্রে ধুয়ে পানি দিয়ে চুলায় দিন। সিদ্ধ হলে এবং পানি অর্ধেক শুকালে বাটা ও গুঁড়া মসলা, তেজপাতা ও লবণ দিন। পানি শুকিয়ে আসলে ঘন ঘন নাড়বেন। খিচুড়িতে ১ টেবিল চামচ আচার দেয়া যায়।
২। খিচুড়ি ঘন হলে অর্ধেক পেঁয়াজ, কাঁচামরিচ ও জিরা দিয়ে ৩-৪ মিনিট পর চুলা থেকে নামান। হাঁড়ির মুখ খোলা রাখুন।
৩। ঘি দিয়ে বাকি পেঁয়াজ বেরেস্তা করুন। খিচুড়িতে দিয়ে মিশান। হাঁড়ির মুখ সামান্য খোলা রেখে ঢাকুন। ৮-১০ পরিবেশন।


4.
ঝাল ইলিশ পোলাও:
উপকরণ:
ইলিশ মাছ বড় ১টি, পোলাওর চাল ১/২ কেজি, আদা বাটা ১ চা চামচ, রসুন বাটা ১/২ চা চামচ, টকদই ১ কাপ, তেল ১/২ কাপ, দারচিনি ২ সেমি ২ টুকরা, এলাচ ৪টি, পেঁয়াজ বাটা ৩/৪ কাপ, পেঁয়াজ স্লাইস ৩ টেবিল চামচ, পানি ৪ কাপ, কাঁচামরিচ ২০টি, চিনি ১ চা চামচ, লবণ স্বাদ অনুযায়ী।

প্রস্তুত প্রনালি:
১। মাছ আঁশ ছাড়িয়ে ধুয়ে মাথা ও লেজ কেটে মাঝের অংশ ৮-১০ টুকরা করুন। একবার বেশি পানিতে ধুয়ে পানি ঝরান। আদা, রসুন, লবণ ও দই মাখিয়ে ১৫ মিনিট মেরিনেট করুন।
২। মাছ রান্নার হাঁড়িতে তেল গরম করে দারচিনি, এলাচ দিয়ে নেড়ে বাটা পেঁয়াজ দিয়ে মসলা কষান। মসলা ভুনা হলে মাছ দিয়ে কম আঁচে ২০ মিনিট ঢেকে রান্না করুন। মাঝে মাছ একবার উল্টে দিন। পানি টেনে তেলের উপর উঠলে নামা
ন। হাঁড়ি কাত করে রাখুন।
৩। পোলাও রান্নার হাঁড়িতে মাছের ভুনা মসলা থেকে ২ টেবিল চামচ তেল নিয়ে চুলায় দিন। স্লাইস করা পেঁয়াজ সোনালী করে ভাজুন। পানি ও স্বাদমতো লবণ দিয়ে ঢাকুন।
৪। পানি ফুটে উঠার সাথে সাথে চাল দিয়ে নাড়ুন। আবার দু-একবার ফুটলে ঢেকে মৃদু আঁচে ১৫ মিনিট রাখুন। চুলা থেকে নামান।
৫। মাছ মসলা থেকে তুলে আলাদা রাখুন। পোলাওর ঢাকনা খুলে দুই-তৃতীয়াংশ পোলাও তুলে নিয়ে বাকি পোলাওর উপর মাছের তেল, মসলা, চিনি ও ৪টি কাঁচামরিচ দিয়ে তুলে রাখা পোলাও থেকে অর্ধেক দিয়ে ঢেকে ২-৩ মিনিট দমে রাখুন। পোলাওর উপর মাছ বিছিয়ে বাকি পোলাও দিয়ে মাছ ঢাকুন। উপরে বাকি কাঁচামরিচ দিয়ে ঢেকে ১০-১৫ মিনিট দমে রাখু। ৬ পরিবেশন।


5.আষাঢ়ে খিচুড়ি:

যা যা লাগবে : চাল ২ কাপ, মসুর ডাল আধা কাপ, মুগ ডাল ভাজা আধা কাপ, আলুর টুকরা আধা কাপ, পেঁপের টুকরা আধা কাপ, ঝিঙার টুকরা ১টি, চিচিংগার টুকরা ২টি, বরবটি টুকরা অল্প, পিঁয়াজ কুচি ১ কাপ, আদা বাটা ২ চা চামচ, কাঁচামরিচ ১০টি, তেজপাতা ২টি, মরিচ গুঁড়া ১ চা চামচ, ধনে ও জিরা বাটা ২ চা চামচ, লবণ দেড় টেবিল চামচ, গরম পানি ৪ কাপ, এলাচ ২টি, দারুচিনি ২টি, তেল ৪ টেবিল চামচ, ঘি ২ টেবিল চামচ।

প্রস্তুত প্রণালী : তেলে পিঁয়াজ হালকা লাল করে ভেজে এতে সব সবজি দিয়ে কিছুণ ভেজে নিন। একে একে চাল, ডাল এবং সব মসলা দিয়ে কিছুণ ভাজতে হবে। এবার পানি ও লবণ দিয়ে ঢাকতে হবে। ফুটে উঠলে চুলার আঁচ কমিয়ে দিতে হবে। চাল ও সবজি সিদ্ধ হলে ওপরে ঘি ছড়িয়ে নামাতে হবে।

6.বউখুদি:

উপকরণ:
চালের খুদ ২ কাপ, শুকনা মরিচ ২টি, পেঁয়াজ মোটা স্লাইস ২ টেবিল চামচ, আদা বাটা ১ চা চামচ, রসুন কোষ ২টি, তেজপাতা ১টি, দারচিনি ২.৫ সেমি ১ টুকরা, তেল ২ টেবিল চামচ, লবণ স্বাদ অনুযায়ী।

প্রস্তুত প্রনালি:
১। চালের খুদ ঝেড়ে বেছে ধুয়ে পানি ঝরান।
২। মরিচের বোটা ফেলে প্রতিটি ৩ টুকরা করুন।
৩। হাঁড়িতে চালের খুদ ও অন্যান্য সব উপকরণ নিয়ে একত্রে ভালো করে মিশান।
৪। ৩-৩১/৪ কাপ পানি মিশিয়ে ঢেকে চুলায় দিন। ফুটে উঠা মাত্রই চুলার আঁচ কমিয়ে দিন। মৃদু আঁচে রেখে ১৮-২০ মিনিট পর চুলা নিভিয়ে দিন।
৫। ভর্তা, ভুনা, দোপেঁয়াজার সাথে পরিবেশন করুন। ৪-৬ পরিবেশন।



7.পাঁচমিশালী খিচুড়ি:
উপকরণ : চাল ২৫০ গ্রাম, পাঁচ রকমের ডাল ২৫০ গ্রাম, হলুদ গুঁড়া ১/২ চা চামচ, মরিচ গুঁড়া ১/২ চা চামচ, ঘি ৪ টেবিল চামচ, লবণ পরিমাণমতো, গরম মসলা পরিমাণমতো, গরম পানি ৭৫০ গ্রাম।

প্রনালী : চাল ও ডাল ভালো করে একসাথে ধুয়ে নিয়ে ৭৫০ গ্রাম ফুটন্ত পানি দিয়ে চুলোয় একটি হাঁড়িতে খিচুড়ি বসাতে হবে। তারপর ঘি ছাড়া সব মসলা ও পরিমাণমতো লবণ, গরম মসলা দিয়ে ভালো করে নাড়তে থাকুন এবং ১৫ মিনিটের জন্য একটি ঢাকনা দিয়ে ঢেকে দিন। ১৫ মিনিট পর ঢাকনা খুলে ঘি দেবেন। তৈরি হয়ে গেল পাঁচমিশালী খিচুড়ি। একটি সুন্দর ডিশে সাজিয়ে পরিবেশন করুন।

8.
চিংড়ি মাছের টোপ:

যা যা লাগবে :
চিংড়ি ৫০০ গ্রাম, পেঁয়াজ বাটা আধা চা চামচ, আদা ও রসুন বাটা আধা চা চামচ, হলুদ গুঁড়া আধা চা চামচ, মরিচ গুঁড়া ১ চা চামচ, ময়দা বা চারের গুঁড়া পরিমাণমতো, তেজপাতা ২টা, নারকেল বাটা আধা কাপ, জিরা গুঁড়া ১ চা চামচ, সাদা তেল পরিমাণমতো, গরম মসলা অল্প কিছু, ধনেপাতা ১ টেবিল চামচ, লবণ স্বাদমতো।

প্রস্তুত প্রণালী
চিংড়ি পরিষ্কার করে খোসা ও মাথা বাদ দিয়ে বাটতে হবে। একে আদা, রসুন বাটা, হলুদ গুঁড়া, মরিচ গুঁড়া, গরম মসলা, ময়দা বা চালের গুঁড়া, জিরা গুঁড়া ও লবণ দিয়ে মাখিয়ে নিতে হবে। কড়াইতে তেল, পেঁয়াজ বাটা, হলুদ গুঁড়া, মরিচ গুঁড়া, নারকেল বাটা দিয়ে কষিয়ে নিন। এরপর এতে পানি দিয়ে আরও কিছুন রান্না করুন। যখন ফুটতে থাকবে তখন এর ভেতরে বাটা মাছ বল বানিযে ছাড়তে হভে। সিদ্ধ হলে নামিয়ে ভাত বা রুটির সঙ্গে পরিবেশন।


9.ইলিশ রসগোল্লা:

যা যা লাগবে :
ইলিশ মাছের পিস ৮/১০টি, রসগোল্লা ৫০০ গ্রাম বা ৮/১০ পিস, হেল আধা কাপ, পেঁয়াজ বাটা আধা কাপ, জিরা বাটা ১ চা চামচ, হলুদের গুঁড়া ১ চা চামচ, আদা বাটা ২ চা চামচ, পানি ৩/৪ কাপ, চিনি (প্রয়োজন হলে) ১ টেবিল চামচ, লবণ স্বাদমতো, শুকনা মরিচের গুঁড়া ১ টেবিল চামচ


প্রস্তুত প্রণালী
রসগোল্লার রস খুব সাবধানে চিপে ভেতরের রস বের করে ফেলতে হবে। একটি গামলায় বেশি করে পানি দিযে রসগোল্লাগুলো ১০-১৫ মিনিট ভিজিয়ে রাখতে হভে। এবার কড়াইতে তেল দিয়ে গরম করতে হবে। তেল গরম হলে পেঁয়াজ বাটা দিয়ে একটু ভাজতে হবে। ভাজা হলে বাকি মসলাগুলো দিয়ে একটু পানি দিয়ে কষাতে হবে। কষানো হলে মাছের পিসগুলো দিয়ে একটু উল্টে পাল্টে পানি ঢেলে দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে গামলা থেকে রসগোল্লা উঠিয়ে তাতে ছেড়ে দিতে হবে। প্রায় ৫ মিনিট জ্বাল দিতে হবে। প্রয়োজন হলে চিনি দিতে হবে। একটু ঝোল ঝোর থাকবে। রসগোল্লা ইলিশ গরম ভাতের সঙ্গে খেতে বেশ মজাদার।


10.বাটা মাছের ফাটাফাটি:

উপকরণ : বাটা মাছ ৪টি, পেঁয়াজ বাটা ২ টেবিল চামচব, রসুন বাটা আধা চা চামচ, মরিচ বাটা ১ চা চামচ, টমেটো সস ২ টেবিল চামচ, লবণ পরিমাণমতো, লেবুর রস ২ টেবিল চামচ, তেল ৪ টেবিল চামচ, হলুদ গুঁড়া সামান্য, ময়দা ২ টেবিল চামচ।

প্রণালী : ক. মাছ পরিষ্কার করে লেবুর রস, হলুদ ও লবণ দিয়ে মেখে ২০ মিনিট রাখতে হবে। খ. ১ কাপ তেল গরম করে  মাছের গায়ে ময়দা লাগিয়ে মাছ সোনালি রং করে ভেজে ওঠাতে হবে। গ. ৪ টেবিল চামচ তেল গরম করে পেঁয়াজ, রসুন, মরিচ ভালো করে ভুনে টমেটো সস ও লবণ দিয়ে মাছের ওপর ঢেলে দিতে হবে।





Your Ad Here
Make a Free Website with Yola.